এই কথাটা অসংখ্য আয়াতে আল্লাহ বলেছেন।
“যারা ঈমান আনে এবং সৎকর্ম করে তারাই জান্নাতবাসি, তারা সেখানে স্থায়ী হবে;-(2: 25,82; 4:57, 122—-)
পরিষ্কার বোঝা যাইতেছে, সৎকর্মগুলো হচ্ছে আল্লাহর সমস্ত আদেশ নিষেধ।”সালাত কায়েম কর এবং যাকাত/ পরিশুদ্ধ হও” এই নির্দেশ ও আছে অসংখ্য আয়াতে।এখানেও পরিষ্কার সালাত কায়েম অর্থই হচ্ছে আল্লাহর সমস্ত আদেশ-নিষেধের বাস্তবায়ন করা, আর এগুলোই সৎকর্ম।কিন্তু ঈমান ছাড়া সেগুলো মূল্যহীন!
তাই সালাত কায়েমের সাথে সাথে যাকাহ অর্থাৎ ঈমান আনার মাধ্যমে পরিশুদ্ধ হতে হবে।
“তিনিই উম্মীদের মধ্যে একজন রাসূল পাঠিয়েছেন তাদের মধ্যে হতে, যে তাদের নিকট আবৃত্তি করে তাঁর আয়াতসমূহ; তাদেরকে পবিত্র করে এবং শিক্ষা দেয় কিতাব ও হিকমাহ; ইতিপূর্বে তো এরা ছিল ঘোর বিভ্রান্তিতে;-(জুমু’আ:2)
এই আয়াতে কি রাসুল তাদের নিকট থেকে যাকাত গ্রহন করে পবিত্র করতেছে????
যারা আছে ঘোর বিভ্রান্তিতে, কিছুই জানেনা তারা কি করে যাকাত দেবে!!!!
আয়াতে এটাই পরিষ্কার, রাসুল আল্লাহর আয়াত পাঠ করে শুনাইতেছেন। যারা আল্লাহর আয়াত শুনে ইমান আনে তারাই পবিত্র হয়।(নূর:21)
“আর যে আল্লাহর আয়াতসমূহের তেলাওয়াত শুনে অথচ ঔদ্ধত্যের সাথে অটল থাকে যেন সে সেটা শোনেনি। তাকে সংবাদ দাও মর্মন্তুদ শাস্তির।”(জাসিয়া:8)