২:১৬৮) হে মানব জাতি ! পৃথিবীতে যে সমস্ত হালাল ও পাক জিনিস রয়েছে সেগুলো খাও এবং শয়তানের দেখানো পথে চলো না ৷

৩ :৫0) এবং আমি এসেছি আমার পূর্বে তাওরাতে যা ছিল তার সত্যতা প্রদান করতে এবং তোমাদের জন্য যা অবৈধ হয়েছে তার কতিপয় তোমাদের জন্য বৈধ করতে, আর তোমাদের রবের নিকট হতে তোমাদের জন্য নিদর্শন নিয়ে; অতএব আল্লাহকে ভয় কর ও আমার অনুগত হও।

৩: ৯৩) সকল খাবার বনী ইসরাঈলের জন্য হালাল ছিল। তবে ইসরাঈল তার নিজের উপর যা হারাম করেছিল তাওরাত অবতীর্ণ হওয়ার পূর্বে। বল, ‘তাহলে তোমরা তাওরাত নিয়ে আস, অতঃপর তা তিলাওয়াত কর, যদি তোমরা সত্যবাদী হও’।

8:১৬0) আমি ইয়াহূদীদের জন্য পবিত্র বস্তুসমূহ যা তাদের জন্য হালাল ছিল, তা হারাম করে দিয়েছি তাদের বাড়াবাড়ির কারণে আর বহু লোককে আল্লাহর পথে তাদের বাধা দেয়ার কারণে|


৫:১) হে ঈমানদারগণ ! বন্ধনগুলো পরোপুরি মেনে চলো৷ তোমাদের জন্য চতুষ্পদ গৃহপালিত পশু জাতীয় সব পশুই হালাল করা হয়েছে তবে সামনে যেগুলো সম্পর্কে তোমাদের জানানো হবে সেগুলো ছাড়া৷ কিন্তু ইহ্‌রাম বাধাঁ অবস্থায় শিকার করা নিজেদের জন্য হালাল করে নিয়ো না৷ নিসন্দেহে আল্লাহ যা ইচ্ছা আদেশ করেন|

৫:৫) লোকেরা তোমাকে জিজ্ঞেস করছে তাদের জন্য কী কী হালাল করা হয়েছে। বল, যাবতীয় ভাল ও পবিত্র বস্তু তোমাদের জন্য হালাল করা হয়েছে, আর শিকারী পশু-পক্ষী- যাদেরকে তোমরা শিক্ষা দিয়েছ যেভাবে আল্লাহ তোমাদেরকে শিক্ষা দিয়েছেন- সুতরাং তারা যা তোমাদের জন্য ধরে রাখে তা তোমরা ভক্ষণ করবে আর তাতে আল্লাহর নাম উচ্চারণ করবে, আর আল্লাহকে ভয় করবে, আল্লাহ হিসাব গ্রহণে ত্বরিৎগতি।

৫:৮৭) হে মুমিনগণ, আল্লাহ যে সব পবিত্র বস্তু তোমাদের জন্য হালাল করেছেন, তোমরা তা হারাম করো না এবং তোমরা সীমালঙ্ঘন করো না। নিশ্চয় আল্লাহ সীমালঙ্ঘনকারীদের পছন্দ করেন না।

৫:৮৮) আর আল্লাহ তোমাদেরকে যা দান করেছেন তন্মধ্য হতে হালাল ও পবিত্র বস্তুগুলি আহার কর, এবং আল্লাহকে ভয় কর – যাঁর প্রতি তোমরা বিশ্বাসী।

৫:৯৬) তোমাদের জন্য হালাল করা হয়েছে সমুদ্রের শিকার ও তার খাদ্য; তোমাদের ও মুসাফিরদের ভোগের জন্য। আর স্থলের শিকার তোমাদের উপর হারাম করা হয়েছে যতক্ষণ তোমরা ইহরাম অবস্থায় থাক। আর তোমরা আল্লাহর তাকওয়া অবলম্বন কর, যার দিকে তোমাদেরকে একত্র করা হবে।

৭ :১৫৭ ) যারা প্রেরিত উম্মী নাবীকে অনুসরণ করবে যা তাদের কাছে রক্ষিত তাওরাত ও ইনজীলে তারা লিখিত পাবে। সে তাদেরকে সৎকাজের নির্দেশ দেয়, অসৎ কাজ করতে নিষেধ করে, পবিত্র বস্তুসমূহ তাদের জন্য হালাল করে, অপবিত্র বস্তুগুলো তাদের জন্য নিষিদ্ধ করে, তাদের থেকে গুরুভার সরিয়ে দেয় আর সেই শৃঙ্খল (হালাল-হারামের বানোয়াট বিধি-নিষেধ) যাতে ছিল তারা বন্দী। কাজেই যারা তার প্রতি ঈমান আনে, তাকে সম্মান প্রদর্শন করে, তাকে সাহায্য-সহযোগিতা করে আর তার উপর অবতীর্ণ আলোর অনুসরণ করে, তারাই হচ্ছে সফলকাম।

৮:৬৯) তোমরা যা কিছু গণীমাত রূপে লাভ করেছ তা হালাল ও পবিত্র রূপে ভোগ কর, আর আল্লাহকে ভয় কর, নিঃসন্দেহে আল্লাহ ক্ষমাশীল ও দয়ালু।

৯:৩৭) নিশ্চয় কোন মাসকে পিছিয়ে দেয়া কুফরী বৃদ্ধি করে, এর দ্বারা কাফিররা পথভ্রষ্ট হয়, তারা এটি এক বছর হালাল করে এবং আরেক বছর হারাম করে, যাতে তারা আল্লাহ যা হারাম করেছেন তার সংখ্যা ঠিক রাখে। ফলে আল্লাহ যা হারাম করেছেন, তা তারা হালাল করে। তাদের মন্দ আমলসমূহ তাদের জন্য সুশোভিত করা হয়েছে। আর আল্লাহ কাফির কওমকে হিদায়াত দেন না।

১0:৫৯) বল-তোমরা কি ভেবে দেখেছ আল্লাহ যে রিযক তোমাদের জন্য পাঠিয়েছেন, তোমরা তার কতকগুলোকে হারাম আর কতককে হালাল করে নিয়েছ। বল, আল্লাহ কি তোমাদেরকে এর অনুমতি দিয়েছেন? না তোমরা আল্লাহর উপর মিথ্যা অপবাদ দিচ্ছ?

১৬: ১১8 ) অতএব আল্লাহ তোমাদেরকে যে হালাল উত্তম রিয্ক দিয়েছেন, তোমরা তা থেকে আহার কর এবং আল্লাহর নিয়ামতের শুকরিয়া আদায় কর, যদি তোমরা তারই ইবাদাত করে থাক।

১৬: ১১৬) তোমাদের জিহবা থেকে সাধারণতঃ যে সব মিথ্যা কথা বের হয়ে আসে সেরূপ তোমরা আল্লাহর বিরুদ্ধে মিথ্যা অপবাদ আরোপ করে বলনা – এটা হালাল এবং ওটা হারাম। যারা আল্লাহ সম্বন্ধে মিথ্যা উদ্ভাবন করবে তারা সফলকাম হবেনা।

২২:৩0) এটিই বিধান আর কেউ আল্লাহ কর্তৃক নির্ধারিত পবিত্র বিষয়সমূহকে সম্মান করলে তার রবের নিকট তা-ই তার জন্য উত্তম। আর তোমাদের জন্য হালাল করা হয়েছে চতুষ্পদ জন্তু; তবে যা তোমাদের কাছে পাঠ করা হয় সেগুলি ছাড়া। সুতরাং মূর্তিপূজার অপবিত্রতা থেকে বিরত থাক এবং মিথ্যা কথা পরিহার কর-

৬৬:১) হে নবী, আল্লাহ তোমার জন্য যা হালাল করেছেন তোমার স্ত্রীদের সন্তুষ্টি কামনায় তুমি কেন তা হারাম করছ? আর আল্লাহ অতীব ক্ষমাশীল, পরম দয়ালু।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *