নবীর জন্মের বহু আগ থেকে লিখন পদ্ধতি চালু হয়,
কুরআনের আগে বা পরে তিনি অন্য কোন কিতাব নিজ হাতে লেখেনি, শুধু কুরআনই লিখেছেন ৷ এর আগে বা পরে কোন গ্রন্থ্য নয়!
প্রমানগুলো ভালকরে লক্ষ করুন…….
সূরা আল আনকাবূত (العنكبوت), আয়াত: ৪৮
ইতিপূর্বে (কুরআনের আগে) আপনি কোন কিতাব পড়তেন না এবং স্বহস্তে লিখতেনও না, যদি এমনটি হতো, তাহলে মিথ্যাচারীরা সন্দেহ পোষণ করতে পারতো।
② দ্বিতীয় প্রমান_____
সূরা আল আনকাবূত (العنكبوت),আয়াত:৪৫
আপনি আপনার প্রতি প্রত্যাদিষ্ট কিতাব পাঠ করুন এবং সালাত প্রতিষ্টা করুন। নিশ্চয় সালাত অশ্লীল ও গর্হিত কার্য থেকে বিরত রাখে। আল্লাহর স্মরণ সর্বশ্রেষ্ঠ। আল্লাহ জানেন তোমরা যা কর ৷
★ কাগজে লিপিবদ্ধ করার আগে নবীজিকে কোন কিতাব থেকে তেলাওয়াত করতে বলেছেন???
☞ লেখা বা লিখিত ব্যাপারটা নবীর পুর্ব থেকে প্রচলন ছিল! এবং আল্লাহ লেখার ব্যাপারে বলেছেন ৷
③ তৃতীয় প্রমান দেখুন…..
২:২৮২ আয়াতে ঋনগ্রহিতা, দাতার ঋন লিখে রাখার নির্দেশ!!
সুরা আরাফ,৭ নাম্বার আয়াতে তাওরাত ও ইঞ্জিল গ্রন্থের লিখিত রুপের কথা বলা হয়ে ৷ লিখিত না হলে সেগুলো ছিল কিভাবে?
আরও প্রমানের জন্য আয়াতগুলো মন দিয়ে পড়ুন ৷ আয়াতে লিখন পদ্ধতির ব্যাবহার পরিস্কার___
ⓐ সূরা আল কাহফ (الكهف), আয়াত: ১০৯
বলুনঃ আমার পালনকর্তার কথা, লেখার জন্যে যদি সমুদ্রের পানি কালি হয়, তবে আমার পালনকর্তার কথা, শেষ হওয়ার আগেই সে সমুদ্র নিঃশেষিত হয়ে যাবে। সাহায্যার্থে অনুরূপ আরেকটি সমুদ্র এনে দিলেও।
ⓑ সূরা আল আম্বিয়া (الأنبياء), আয়াত: ১০৪
সেদিন আমি আকাশকে গুটিয়ে নেব, যেমন গুটানো হয় লিখিত কাগজপত্র। যেভাবে আমি প্রথমবার সৃষ্টি করেছিলাম, সেভাবে পুনরায় সৃষ্টি করব। আমার ওয়াদা নিশ্চিত, আমাকে তা পূর্ণ করতেই হবে।
ⓒ সূরা আল হাজ্জ্ব (الحجّ), আয়াত: ৭০
তুমি কি জান না যে, আল্লাহ জানেন যা কিছু আকাশে ও ভুমন্ডলে আছে এসব কিতাবে লিখিত আছে। এটা আল্লাহর কাছে সহজ।